রবিবার, ২০ মে, ২০১২

আন্না হাজাররে আন্দোলন বনাম গণতন্ত্র




মূল : প্রভাত পট্টনায়কে 
অনুবাদ : এনামুল হক
আন্না হাজাররে ব্যাপারে কন্দ্রেীয় সরকাররে ডগিবাজি খাওয়াটা স্পষ্ট। র্দুনীতকিে আশ্রয়-প্রশ্রয় দয়োর জন্য সরকার (কংগ্রসে মুখপাত্ররে মাধ্যম)ে তাকে গালগিালাজ করছে,ে তাঁকে তাঁর আর্দশবাদরে জন্য উচ্ছ্বসতি প্রশংসাও করছে,ে কোন যৗেক্তকিতা ছাড়াই তাঁকে গ্রফেতার করছে,ে এক সপ্তাহরে জন্য তাকে বচিার বভিাগীয় হফোজতে ন্যস্ত করে তারপর কয়কে ঘণ্টার মধ্যে ছড়েওে দয়িছে।ে তবে আন্না গ্রম্নপরে ডগিবাজি কোন অংশইে কম লৰণীয় নয়। 'আমাদরে বক্তব্য জনসমপৰে তুলে ধরার জন্য বক্ষিোভ করার গণতান্ত্রকি অধকিার আমাদরে রয়ছে'েথ এমন র্সবোতভাবে প্রশংসনীয় অবস্থান থকেে অগ্রসর হয়ে তারা এই বক্তব্য দয়িছেে যে 'তার বলিটি গৃহীত না হাওয়া কংিবা তাঁর অনুমতক্রিমে সংশোধতি না হওয়া র্পযন্ত আন্না অনশন চালয়িে যাবনে।' শষেরে এ কথাগুলো বলা আর কন্দ্রেীয় সরকাররে মাথার দকিে বন্দুক তাগ করে রখেে লোকসভাকে ইঙ্গতি করে 'বলিটি পাস করতইে হবে নইলে মহাহাঙ্গামা হব'ে এমন হুকুমনামা জারি করা একই কথা। সরকাররে ডগিবাজি অযোগ্যতার পরচিায়ক। আর আন্না গ্রুপরে ডগিবাজি রাজনীতরি যে বশিষে ধারায় তারা অবর্তীণ হয়ছেে তারই বাধ্যবাধকতা থকেে উদ্ভূত। সইে বশিষে ধারাটকিে বলা যতেে পারে 'ত্রাতাবাদ' যা কনিা একান্তই গণতন্ত্রবরিোধী। এই বশিষে ধারাটি জনগণরে মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করছে,ে অবশ্য আদৗে যদি করে থাক,ে (এ ব্যাপারে মডিয়িাকে বশ্বিাস করা যায় না) বধিায় বষিয়টকিে গুরুতর উদ্বগেরে সঙ্গে গ্রহণ করতে হব।ে কারণ এর মধ্য দয়িে আমাদরে সমাজরে প্রাক-আধুনকিতা এবং আমাদরে গণতন্ত্ররে র্মমমূলরে অন্তসারশূন্যতা ফুটে উঠছে।ে 
গণতন্ত্র বলতে অপরহর্িাযরূপে সমাজরে বষিয়াবলী নর্ধিারণে জনগণরে প্রয়োজক ভূমকিাকে বুঝায়। তারা সময়ান্তরে আইনসভায় প্রতনিধিি নর্বিাচতিই শুধু করে না, উপরন্তু নজিদেরে মনোভাব বা মতামত নর্বিাচতি প্রতনিধিদিরে জানয়িে দতিে প্রতবিাদ, র্ধমঘট, সভা-সমাবশে ও বৰিোভরে মাধ্যমে সক্রয়িভাবে হস্তক্ষপেও কর।ে একক কোন মত বা মনোভাব যহেতেু থাকে না তাই মত প্রকাশরে স্বাধীনতার দ্বারা বভিন্নি ধরনরে মত বা মনোভাব প্রকাশরে সুযোগকে সুনশ্চিতি করে তোলা হয়। তবে কথা থাকে য,ে সইে মত বা মনোভাব প্রকাশ এমনভাবে করতে হবে যাতে করে এ সংক্রানত্ম বর্তিক বাধাপ্রাপ্ত না হয়ে সামনে এগয়িে যতেে পার।ে এসব কছিুর জন্য জনগণকে ঠকিমতো অবহতি করতে হব।ে জনসভা র্অথাৎ যখোনে নতোরা সমাজরে বভিন্নি ইস্যু ব্যাখ্যা করনে তার উদ্দশ্যে এবং গণমাধ্যমরে রপর্িোট, নবিন্ধ ও আলোচনা-র্পযালোচনার ভূমকিা হলো জনসাধারণকে জানানো হয়ছেে এ বষিয়টি সুনশ্চিতি করা। জনগণরে প্রয়োজক ভূমকিাকে এগয়িে নয়োই সমগ্র র্কমকা-রে উদ্দশ্যে এবং নতোদরে কাজ হচ্ছে সইে উদ্দশ্যে সাধনরে কাজটা সুগম করা। এমনকি জনমোহনিী ব্যক্তরিাও জনগণরে বকিল্প হসিবেে আবর্ভিূত হন না। তারা জনমোহনিী এই কারণে যে প্রয়োজক ভূমকিা পালনরে জন্য তথ্য সংগ্রহ করার কাজে তারা যা বলনে জনগণ তা বশ্বিাস কর।ে 
ত্রাতাবাদরে মাধ্যমে সমষ্টগিতভাবে নাগরকিবৃন্দ তথা জনগণরে জায়গায় একজন ব্যক্তকিে র্অথাৎ একজন ত্রাতাকে দাঁড় করানো হয়। ত্রাতার গৃহীত র্কাযক্রমে জনগণ বশিাল সংখ্যায় এবং বপিুল উদ্দীপনা ও সর্মথন নয়িে অংশগ্রহণ করতে পারনে যমেনটি তারা রামলীলা ময়দানে আন্না হাজাররে অনশনে করছনে বলে শোনা যাচ্ছ।ে তবে তারা তা র্দশক হসিাবইে করছনে। কাজটা হচ্ছে ত্রাতার আর জনগণ উৎসাহী সর্মথক মাত্র। তাঁরা র্হষধ্বনরি দ্বারা সইে র্কমকা-কে উৎসাহতি করে থাকনে। সইে পৰরে কোন র্কাযক্রমে তারা কখনও যদি অংশ ননেও বা তাহলে সটো তারা সর্ম্পূণরূপে ত্রাতার নর্দিশেইে করনে। সে কাজরে নতৈকিতা, যৗেক্তকিতা ও বধৈতা কখনও তাদরে কাছে ব্যাখ্যা করা হয় না (করার প্রয়োজনও অনুভব করা হয় না)। যখনই তারা মছিলি করনে সটো করনে কবেল ত্রাতার সর্মথন;ে তারা আত্মস্থ করছেনে ও সুতীব্রভাবে অনুভব করছনে এমন কোন সুনর্দিষ্টি দাব-িদাওয়ার জন্য নয়। যমেন ধরম্নন, তারা যখন রামলীলা ময়দানে জমায়তে হন সইে উপলৰটকিে তাদরে আলোকতি করার কাজে এবং সরকাররে লোকপাল বলি ও জনলোকপাল বলিরে মধ্যকার সূক্ষ্ম তারতম্য ধরয়িে দয়োর কাজে ব্যবহার করা হয় না যাতে করে তারা র্পাথক্য নর্ণিয় ও উপলব্ধি করে সে অনুযায়ী কাজ করতে পার।ে বরং তাদরে আলোকতি করার পরর্বিতে 'সরকারী বলিরে র্অথ র্দুনীতি প্রতরিোধ নয়, র্দুনীতরি প্রসার' এবং 'আন্না র্অথ ভারত এবং ভারত র্অথ আন্না'থএই জাতীয় র্অথহীন কথার তুবড়ি ছুটয়িে তাদরে মধ্যে উদ্দীপনা জাগ্রত করা হয়। জায়গাটা যদি আলোচনা, বর্তিক ও তথ্যবহুল বক্তৃতার ৰত্রে হতো তাহলে ব্যাপারটা হতো সর্ম্পূণ আলাদা। কন্তিু হায় হতোষ্য!ি ত্রাতাবাদকে ঘরিে পরচিালতি রাজনতৈকি র্কমকা-ে সগেুলোর কোন স্থান নইে। 
তথ্যবহুল বক্তৃতাই ভারতে রাজনতৈকি তৎপরতার চরিায়ত ধারা। বাংলাদশে নামক র্বতমান ভূ-খ-রে এককালরে জনপ্রয়ি কৃষক নতো মওলানা ভাসানী র্দীঘ সময় ধরে লম্বা বক্তৃতা দতিনে। সইে বক্তৃতা থাময়িে মানুষকে দুপুররে বা রাতরে খাবার খতেে এমনকি রাতে ঘুমানোর জন্য বাড়ি যতেে দয়ো হতো। পরে লোকজন আবার এসে জমায়তে হলে ফরে শুরম্ন করা হতো সইে বক্তৃতা। সসেব বক্তৃতায় সবকছিুর উপর অনকে তথ্য থাকতথশুধু রাজনীতরি বষিয়ে নয়, বরং ফসল কভিাবে বুনতে হব,ে সচেরে র্সবোত্তম উপায় কি সে সর্ম্পকতি তথ্যও থাকত। এমন বক্তৃতা ছলি এক সটে ক্লাসরে মতো। এর একটা শৰিামূলক ভূমকিা ছলি। পশ্চমিবঙ্গে আমি অনুকরণীয় জ্যোতবিসু এবং অন্য আরও অনকেরে নর্বিাচনী বক্তৃতা স্বর্কণে শুনছে।ি যথষ্টে প্রস্তুতি নয়িে সসেব বক্তৃতা দয়ো হতো এবং এর মাধ্যমে র্দশক-শ্রোতার কছে তথ্য ও যুক্তি পঁৌছে দয়ো হতো। বক্তৃতায় তাঁরা প্রতপিৰরে বক্তব্য খ-ন করার চষ্টো করতনে এবং এভাবে একটা বর্তিককে জনসমৰে টনেে নয়িে যতেনে। এ ধরনরে রাজনতৈকি র্কমকা- জনগণরে প্রয়োজক ভূমকিা গ্রহণ করত এবং জনগণকে এর জন্য প্রস্তুত করে তুলত। এ ছলি একানত্ম অপরহর্িাযরূপইে গণতান্ত্রকি। ত্রাতাবাদী রাজনতৈকি ক্রয়িাকলাপে এ জাতীয় কছিুই করা হয় না। এ রাজনীতি অপরহর্িাযরূপে একটা চমক সৃষ্টি কর।ে শুধু র্দশক-শ্রোতার জন্য নয়, তবে র্সবোপরি টভিি ক্যামরোর জন্য যার উপস্থতিরি ওপর এ রাজনীতি একানত্মভাবে নর্ভিরশীল। 
জনলোকপাল বলি এই বষিয়রে ওপর র্সবোত্তম আইন কি না এখানে আমার তা ববিচ্যে বষিয় নয়। আন্নার আন্দোলনরে সঙ্গে আরএসএসরে সম্ভাব্য যোগসূত্ররে ব্যাপারটওি আমার ভাবনার বষিয় নয়। এই ইস্যুগুলো গুরম্নত্বর্পূণ হলওে আমার বক্তব্যরে প্রাসঙ্গকি বষিয় নয়। আমার কথা হলো : 'সব কছিু আন্নার ওপর ছড়েে দাও তবে তাঁকে উৎসাহ যোগাতে এগয়িে আসো'থ ত্রাতাবাদী রাজনতৈকি ক্রয়িাকলাপরে এই অপরহর্িায বশৈষ্ট্যিরে দ্বারা জনগণকে হাবাগোবা র্দশকে পরণিত করা হয়। হন্দিী ফল্মিরে নায়ক যমেন স্থানীয় জনগণকে র্দুবৃত্তদরে হাত থকেে রৰা করার জন্য একাই সবার সঙ্গে লড়ে ঠকি তমেনি ত্রাতাবাদী ক্রয়িাকলাপরে মাধ্যমে সমসত্ম লড়াইয়রে কাজটা র্অথাৎ প্রয়োজক ভূমকিাটা ত্রাতার হাতে ছড়েে দয়ো হয়। লোকে সহানুভূতি নয়িে চারপাশে জমায়তে হয় এবং র্হষধ্বনি দয়ে। আন্নাগ্রম্নপ যখন ঘোষণা দয়ে য,ে র্দুনীতরি বরিম্নদ্ধে লড়াই শষে হয়ে যাবার পর আন্না হাজারে ভূমি সংস্কার, র্কপোরটেগুলোর ভূমি গ্রাস এবং শৰিার বাণজ্যিকিীকরণরে মতো ইস্যুগুলোর ওপর হাত দবেনে তখন যে কারোরই মনে হতে পারে য,ে শখের কাপুররে 'মস্টিার ইন্ডয়িা' অবশষেে দৃশ্যপটে আবর্ভিূত হয়ছে।ে সমস্যা হলো 'মস্টিার ইন্ডয়িা' হচ্ছে গণতন্ত্ররে অস্বীকৃত।ি মস্টিার ইন্ডয়িার ওপর নর্ভির করা মানে বশ্বিকে পাপাচার মুক্ত করার জন্য বষ্ণিুর অবতাররে আগমনরে ওপর নর্ভির করা। এ হলো আমাদরে প্রাক আধুনকিায় ছুঁড়ে ফলো। এ শুধু জনগণরে শক্তহিীনতাকে স্বীকার করে নয়ো নয়। উপরন্তু এর দ্বারা সইে শক্তহিীনতা আরও জোরদার হয়ে উঠছ।ে ত্রাতাবাদ একানত্মভাবইে গণতন্ত্রবরিোধী। কারণ এটা জনগণকে বষিয়ীগত উপাদানে পরণিত করার, একজন ত্রাণর্কতার প্রয়োজন অনুভবকারী মূক ও বধরি জনগোষ্ঠী হসিবেে তাদরে চত্রিতি করার কাজে সাহায্য কর।ে আন্না গ্রম্নপ নজিরে বকিল্প হসিবেে 'জনগণ' কথাটা (তাদরে নজিদেরে বলিকে জনগণরে বলি বলে এবং নজিদেরে বক্তব্যকে জনগণরে বক্তব্য বলে উলস্নেখ কর)ে ব্যবহার করে ধ্যান-ধারণার জগতে পরোৰভাবে একটা ক্যুদতো ঘটয়িে দচ্ছিে যমেন ত্রাতাবাদই হলো গণতন্ত্র। কন্তিু ত্রাণর্কতা জনগণরে দ্বারা নর্বিাচতি নন এই বাসত্মবতাটুকু ছাড়াও আরও একটি বষিয়রে কথা অনকেইে উলস্নেখ করছনে এবং সটো হলো এই মৗেলকি সত্য যে গণতন্ত্রে কোন ব্যক্তইি জনগণরে বকিল্প হতে পারনে নাথতা তনিি নর্বিাচতি হোন আর নাই হোন। 
আন্না গ্রম্নপরে ওই ধারণার মধ্যইে অবশ্য ব্যাখ্যা মলিতে পারে কনে তারা ডগিবাজি খাচ্ছ।ে আন্নাকে যদি জনগণরে প্রতরিূপ বলে ধরে নয়ো হয় তাহলে জনগণ যে ব্যবস্থায় র্সবময় ৰমতার অধকিারী সইে গণতন্ত্ররে দাবি হলো লোকসভার স্থায়ী কমটিি প্রণীত বলিসহ অন্য যে কোন মহলরে প্রণীত বলিরে ওপর আন্নার বলিটকিে স্থান দয়িে সটেকিে গ্রহণ করতে হব।ে লোকসভার ওপর যহেতেু জনগণরে শ্রষ্ঠেত্ব রয়ছেে সইে কারণে লোকসভার ওপর আন্নারও শ্রষ্ঠেত্ব মনেে নতিে হব।ে ত্রাতাবাদ অপরহর্িাযরূপইে এই অবস্থানরে কথা বুঝায় য,ে 'আন্নার বলিটি গ্রহণ করতে হব।ে' আন্নাগ্রম্নপরে সদস্যরা যাদরে অনকেইে জনগণরে সংগ্রামরে সঙ্গে র্দীঘদনি ধরে সম্পৃক্ত তারা কখনও কখনও এই ত্রাতাবাদী ভূমকিায় অস্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে তা থকেে সরে এসে 'আমরা শুধু আমাদরে গণতান্ত্রকি অধকিার প্রয়োগ করছ'ি জাতীয় ভূমকিা অবলম্বন করতে পারনে। কন্তিু যহেতেু তারা ত্রাতাবাদী অবস্থান প্রত্যাখ্যান বা অস্বীকার করছনে না তাই প্রয়োজনবশতই তারা 'আন্নাই জনগণ এবং সইে কারণে র্সবময় ৰমতার উৎস' অবস্থানে ফরিে এসছেনে। আন্নার প্রণীত বলিটি সম্ভাব্য আরও কয়কেটি বলিরে মধ্যে একটি মাত্র, যার ভত্তিতিে চূড়ানত্ম বলিটি প্রণীত হতে পারে এমন বক্তব্যকে মনেে নয়োর র্অথ হচ্ছে আন্নাকে ত্রাণর্কতা হসিবেে নয় বরং সমান আর দশজনরে মধ্যে একজন হসিবেে দখো। র্অথাৎ ত্রাতাবাদকে পরত্যিাগ করা। আন্না গ্রম্নপ সে কাজটা করতে মোটওে রাজি নয়। কাজইে সরকাররে সঙ্গে আলোচনা বলতে তারা বুঝাতে চায় আন্নার প্রণীত বলিটি যাতে মনেে নয়ো হয় সে ব্যাপারে আলোচনা চালানো। আর 'আপোস' বলতে তারা বুঝায় আন্নার প্রণীত বলিটইি যাতে চূড়ানত্ম বলি হসিবেে মনেে নয়ো হয় সে ব্যাপারে আপোস। 
প্রশ্ন তোলা যতেে পারে জনগণ যদি 'গণতন্ত্ররে' চয়েে 'ত্রাতাবাদ-ই' বশেি পছন্দ করে তাহলে অন্যায়টা কোথায়? এর জবাব হলো যারা রামলীলা ময়দানে ভড়ি জমাচ্ছে কংিবা মহানগরগুলোতে আন্নার সর্মথনে মছিলি করছে তারা দশেরে 'জনগণ' নয়। এই দুটো জনিসিকে এক করে দখো বপিজ্জনক। তাছাড়া জনগণরে সংখ্যাগরষ্ঠি অংশ যদি বশিষে একটা সময়ে একজন ত্রাণর্কতাকে সত্যকিার র্অথইে র্পালামন্টেরে ওপর স্থান দতিে চায় তাহলওে সাংবধিানকি ব্যবস্থা বদলে দয়োর কোন কারণ থাকতে পারে নাথ ঠকি যমেন সংখ্যাগরষ্ঠি মানুষ কোন বশিষে সময় র্ধমনরিপৰেতা পরত্যিাগ করতে চাইলইে তা করতে দয়োর কোন যুক্তি নইে। সংবধিান হলো একটা সামাজকি চুক্তি যার ওপর ভারতীয় রাষ্ট্র প্রতষ্ঠিতি। কোন বশিষে সময় সংখ্যাগরষ্ঠিরে ইচ্ছায় সটোকে উল্টে দয়ো যতেে পারে না। দবৈাত সরকার যদি নজি সুবধর্িাথে 'ত্রাতাবাদ'কে মনেে নয়ে তাহলে সংবধিানরে র্মমবাণী লঙ্ঘতি করা এবং গণতন্ত্রকে ৰতগ্রিসত্ম করা হব।ে তাছাড়া এ ধরনরে লাইসন্সে দয়ো হলে অসংখ্য (প্রায়-র্ধমীয়) ত্রাণর্কতা গজয়িে উঠব।ে পণ্য নয়িে কারবাররিা বাজারে যমেন করে তমেনি জনগণকে দাসত্ববন্ধনে রাখার জন্য এদরে মধ্যে বধেে যাবে প্রতযিোগতিা ও সংঘাত। 


[প্রভাত পট্টনায়কে সম্প্রতি নয়াদলিস্নীর জওহরলাল বশ্বিবদ্যিালয়রে সন্টোর ফর ইকোনমকি স্টাডজি এ্যান্ড পস্ন্যানংিয়রে সুখময় চক্রর্বতী চয়োর থকেে অবসর গ্রহণ করছেনে।] 
সূত্র : দি হন্দিু

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন